Tuesday, February 11, 2025
HomeGlobalANJANA RIVER || SAVE THE RIVER & CIVILIZATION

ANJANA RIVER || SAVE THE RIVER & CIVILIZATION

কথিত, কৃষ্ণনগরের মহারাজা কৃষ্ণচন্দ্র রায় চূর্ণী আর জলঙ্গির মাঝে জলপথ হিসেবে নদীটি তৈরি করান। ১৭৭৬ সালে রেনেল সাহেবের ‘সিস্টেমেটিক সার্ভে’-তে অঞ্জনার অস্তিত্ব অনুমান করা যায়। কিন্তু বর্তমানে অপরিকল্পিত নগরায়ণের ফলে অঞ্জনার বেশির ভাগ অংশই দখলদারদের কব্জায় চলে গিয়েছে। শহুরে মানুষের অত্যাচারে নদী তার স্বাভাবিক ছন্দ হারিয়েছে। কোথাও কোথাও তা বিচ্ছিন্ন পুকুর বা দীঘির চেহারা নিয়েছে।কী ভাবে উৎপত্তি হল অঞ্জনার? বন্যার সময়ে জলঙ্গির জলস্তর মোহনার কাছে অর্থাৎ নবদ্বীপে ভাগীরথীর জলস্তরের অপেক্ষা নীচে থাকে। এর ফলে জলঙ্গির জল ভাগীরথীতে মিশতে পারে না, পিছনের দিকে ফিরে আসে। তখনই মূল নদী কোন‌ও ঢালু অংশে নতুন করে প্রবাহিত হতে শুরু করে। এই ভাবেই জলঙ্গির শাখা নদী হিসেবে অঞ্জনার উৎপত্তি। কৃষ্ণনগরের কাছে ৫২ নম্বর রুইপুকুর মৌজা থেকে উৎপত্তি হয়ে অঞ্জনা কৃষ্ণনগরের ক্যাথিড্যাল চার্চের সামনে দিয়ে বেজিখালি মোড় হয়ে শক্তিনগর হাসপাতাল অতিক্রম করে দোগাছির কাছে পৌঁছেছে। সেখানকার হাট বোয়ালিয়ার কাছে দু’টি ভাগে ভাগ হয়েছে নদী। এক অংশ জালালখালি, জলকর পাটুলি, বাদকুল্লা, চন্দনপুকুর হয়ে ৩৪ নম্বর ব্যাসপুর মৌজার কাছে চূর্ণী নদীতে মিশেছে। অন্য অংশটি মূলত হেলের খাল নামে পরিচিত। হাট বোয়ালিয়া থেকে যাত্রাপুর, জয়পুর, গোবিন্দপুর, ইটাবেড়িয়া, হয়ে হাঁসখালির কাছে চূর্ণী নদীতে গিয়ে পড়েছে। INFO ANANDABAZAR PATRIKA..

RELATED ARTICLES

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

- Advertisment -
Google search engine

Most Popular

Recent Comments